মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধা পলাশ বাড়ি ৭নং পাবনা পুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড বরতকত পুর গ্ৰামের বিবাদী বোন মরহুম আমেনা খাতুনের গত ইং ১৭/০৬/১০ সালে দলিল নং ৩১৩৯ কবলামুলে খরিদ করি ভোগ দখল করে থাকা কালে ভূমি দস্যু মো:আইয়ুব আলী ও তার ছেলে আ:লতিফ প্রধান(পাপুল)২ লক্ষ৭০হাজার টাকা সহ ৫লক্ষ টাকার গাছ আত্তসাত করে।জমি ক্রয়মুল্যে মালিক মমতাজ আলি প্রধান মারা গেলে তার ৩ছেলে(সাইদুর,আক্তার,ও ফারিকুল) ভোগ দখল করে আসিতেছিল এমতাবাস্থায় মোঃ ফজল হক(৬৫) পিতা-মৃত-রহিম প্রধান ভূমি দস্যু আয়ুব আলী ও তার বড় ছেলে আ:লতিফপ্রধান (পাপুল) হামলা চালায় ও দখলের হুমকি দেয়। কোর্টে চলমান মামলা নং ১৮৫/২১ থাকা অবস্থায় সেই জমিতে দখল ও প্রানে মারার হুমকি দেয়।এছাড়ায় এরা প্রতিবেশী(সাহারুল ও তার স্ত্রী আম্বিয়া দাথে সাথে জমি দখল সহ ধারালো অস্ত্র দিয়া আঘাত করে যা ভিডিও ও সক্ষাতকারে দেখানো হয়ছে এবং মামলা কোডে চলমান। এছাড়া আরো প্রতিবেশিদের সাথে নানা অত্যাচার নিযাতন করে আসছে যা সরেজমিনের রিপোর্ট এর মারফতে জানা যায়।ইতি মরহুম মমতাজ আলি ও তার ৩ছেলেদেরকে অস্থ দিয়া আঘাত করে যার মামলা হয়ছিল মামলা নং৩১৯/১৬ কে অনেক বার সেই মালমা হুমকি দিয়া ৭/০২/১৮ তারিখে আপোস করায়।ইতিপুরে অনেক মালাও হয়েছিল অনেক থেকেই এলাকাবাসির মারফতে জানা যায়। মৃত মমতাজ আলীর জমি নিয়ে কোর্টে মামলা চলছে সেই জমি ভূমিদস্যুদের সূত্রে জানা যায় যে গ্রামে আইয়ুব আলি। তার বড় ছেলে আব্দুল লতিফ মিয়া কিছুদিন আগে অন্যের জমিতে কামলা কিষান দিত হঠাৎ ঢাকাতে গিয়ে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছে এলাকাবাসীর কথা যে লতিব চারদিন আগে আমাদের কামলা দিত সে এত টাকার মালিক কি করে হয় জমি নিয়ে বিরোধের অনেক জটিল। ভূমি ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা, আইন প্রয়োগে ব্যর্থতা এবং স্থানীয় পর্যায়ে প্রভাবশালী ব্যক্তির আব্দুর লতিফ মিয়া। বিবাদী তারা এলাকায় ভূমিদস্যু হিসাবে পরিচিত। আমার পরিবারের জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবে তাদের ভূমি দখলের বাঁধা দিতে পারিনি সেইজন্যই আমি আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছি। আশা করি আমার পরিবার ন্যায় বিচার পাবে। ও জেলা প্রশাসকের কাছে সঠিক বিচারের সুস্থ তদন্ত দাবি জানাচ্ছি ভুক্তভোগী মিত:মমতাজ আলী প্রধান ও তার ৩ ছেলে(ছাইদুর রহমান,আক্তার ও ফারিকুল) জেলা প্রশাসকের কাছে সঠিক বিচারের সুস্থ তদন্ত দাবি জানাচ্ছি ভুক্তভোগী মোঃ মমতাজ আলী প্রধান। মৌজা-বরকতপুর,তফসিল জমির বর্ননাঃ জেএল নং-১২০ এসএখংনং-২৬৯, বর্তমান খং-৭০০, দাগ-নং- ২৮৩১/২৮৩২/২৮৪৮/১৭৯০ ও আরও অন্যান্য দাগে, মোট জমির পরিমান ১ একর ২০ শতক