নোয়াখালীতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্রকরে বড় ভাইয়ে স্ত্রী সন্তানসহ ৪জনকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হত্যার চেষ্টা
বিশেষ প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালী জেলা বেগমগঞ্জের অধীনে ৫ নং ছয়ানী ইউনিয়ন কামালপুর গ্রামের গত ১২/০৪/২০২৪ ইং তারিখ দুপুর ২:৩০ ঘটিকায় সময় কোদির হাজীর বাড়ির শাহ আলমের”স্ত্রী বুলি বেগমের দুই ছেলে বড় মেয়ের কে মাথায় আঘাত করে মরা অবস্থায় মাটিতে পরে থাকতে দেখি বুলি বেগম সন্তান কে উদ্ধার করতে গেলে তাকে রড দিয়ে মারি আহত করে সারা অঙ্গে শত শত দাগ পড়ে আছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে জাতীয় দৈনিক মুক্তিযুদ্ধ ৭১ সং বাদ পত্রিকা সম্পাদক ও প্রকাশক জাতীয় দৈনিক একু শে বাণী পত্রিকা বিশেষ প্রতিনিধি পরিদর্শন করা সময় অনুসন্ধানের জানাজায়”আবুল কালাম আজাদ একজ ন মামলাবাজ ও দালালি ব্যবসা তার নিশা”সাধারণজন গণের কাছে আলোচিত।আধিপত্য বিস্তার করার জন্য তার ছেলেদেরকে সন্ত্রাস বাহিনীর প্রশিক্ষণ দিয়েযাচ্ছে ন।তার ঘরের ভিতরে রাকশা টেরা,রড,চাইনিজ কুলের দা,সাকু,ও বিদেশী অস্ত্র,সহ সব ধরনের যন্ত্র অনুসন্ধা ন করলে ঘরে ভিতর পাওয়া যাবে। মামলাবাজ অপরাধী গডফাদার বিএনপির চিহ্নিত আবু ল কালাম আজাদ বিভিন্ন সময় মামলা ভয় ভিত্তি দেখে এলাকার রাজত্ব কায়েম করে যাচ্ছেন।তার বিরুদ্ধে প্র শাসন নীরবতা থাকার কারণে সাধারণ জনগণ পুলিশ আস্থা ভালোবাসা হারিয়ে ফেলেছে। পুলিশ প্রশাসনের কাছে অনুরোধ অনুসন্ধান রিপোর্টের ভিত্তিতে আবুলকা লাম আজাদের”বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়াতে আহত ছবি প্রকাশের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।অপরাধীদের নাম ঠিকানা জনতার মাঝে তুলে ধরলাম প্রথম রিমন(২০)পিতা আবুল কালাম আজাদ:২) আ জি জুল হক রিয়াদ(২৬) পিতা আবুল কালাম আজাদ:৩) আবুল কালাম আজাদ”(৫০) পিতা মৃত ইব্রাহিম:৪ )আসমা বেগম(২১) পিতা আবুল কালাম আজাদ:৫) মোঃ সাগর”(২৩)পিতা আব্দুল মতিন:৬) মিতু আক্তার (২৫) পিতা আব্দুল মতিন: উভয় কামালপুর গ্রামের এ কই বাড়ির কোদির হাজী বাড়ির,থানার বেগমগঞ্জ,জে লা নোয়াখালী।
জায়গায় জমি কেন্দ্র করে শাহ আলমের”স্ত্রী সন্তানকে নির্মূল ভাবে মারধোর করেন।জমি সংক্রান্ত বিষয়?দীর্ঘ দিন যাবত হত্যার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে ঈদের আনন্দের উপভোগ করার সুযোগ দেওয়া হয় নাই।ঈদের পরে দিনে দুপুর ২:৩০ ঘটিকায় সময় পরিবারেে চারজনকে গুরুতর ভাবে আহত করে: এমত অবস্থায় আশপাশের লোকজন আসে তাদেরকে উদ্ধার করে নোয়াখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসা দেওয়া ব্যবস্থা করেন।আমাদের মায়ের বয়সে নারীর উপরে নির্মল ভাবেহত্যা চালাতে পারে।খুবই দুঃখজনক ঘটনা জাতির কাছে বিচার দাবি করেন আল্লাহ রহমতে বেঁচে যান।এ সময় ভুক্তভোগী বুলি বেগমের সাথে কথা বলার সম য় তিনি বলেন ঈদের একদিন পরে কোন কথা ছাড়াই তারা অতর্কিতভাবে আমার বড় মেয়েকে মাথা ফাটিয়ে তাকে মাটিতে শুয়ে থাকতে দেখি।মেয়েকে বাঁচাতে গি য়ে তার বড় ছেলে(১৮) বছরের রব্বি ১২ বছর ছেলে এমরান কে আহত করে রেখেছে এমন তো অবস্থায় সন্তানকে বাঁচাতে আসলে।
বুলি বেগম উপরে রড ও দেশী অন্ত্র দিয়ে হত্যার চেষ্টা চালাচ্ছি কিন্তু আমার সন্তান উপরে হত্যার চেষ্টা চালা আমার পরিবারের কাউকে বাঁচতে দিবে না।এমন দুঃখ জনক বিষয় বাংলাদেশের মধ্যে কি একজন পুলিশ অফিসার নাই।মামলাবাজ সন্ত্রাসীর গডফাদার দের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। আমরা নিরীহ পরিবারের মানুষ হিসেবে প্রশাসনের কাছে বিচার দাবি বিএনপি সন্ত্রাসী চিহ্ন ও সকলের কাছে আলোচিত।
তিনি আরোও বলেন এর বিরুদ্ধে পুলিশ প্রশাসনের কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে না,কারণ তিনি একজন মামলাবাজ আর কিছু ধোকাবাজ পুলিশ অফিসারের সাথে রিলেটিভ ও সম্পর্ক গড়ে তুলা কারণে। সাধারণ জনগণকে মিথ্যা মামলা হয়রানী করেন যার কারনে তিনি সবার কাছে বহুরূপী মানুষ। তার ক্ষমতার দাপটে তার বাপ দাদার সম্পত্তি ভাগ বন্দন করতে দেওয়া হয় না।তার ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সব সম্পত্তি ভোগ করেন, তিনি তার বড় ভাইয়ের শাহ আলম পরিবারের উপরে নির্মল ভাবে ছুরি, রড,দিয়ে মাথা বিভিন্ন গায়ের অঙ্গ রক্তাক্ত করেন।আমি নিরুপায় হয়ে বেগমগঞ্জ থানার একটি অভিযোগ করেছে।
ভুক্তভোগী বুলি বেগমের,পরিবারের কে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানি করেন খুবই দুঃখজনক বিষয়ে এদের মত খারাপ চরিত্রবান ব্যক্তিরা থানায় কোর্ট কাছারিতে বহুরূপী মানুষ হিসেবে প্রশাসনের ছদ্মবেশে গ্রামে এসব নোংরা পরিবেশ গড়ে তুলতে চেয়েছেন।আমি স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে জেলা পুলিশ সুপারকে অনুরোধ করে বলবো আমার মত সবাই মা আছে সারা অঙ্গে দাগ লাগিয়ে ছিল। সোশ্যাল মিডিয়া ছবিগুলোর আলোকে সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে এই অপরাধের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক।আহত ভুক্তভোগী প্রিয়া বেগম বলেন আমার ছোট চাচার কথায় কথায় গায়ে হাত তোলে”অনেক বার আমাদের গায়ে হাত তুলেছে। আমাদেরকে নির্মাণভাবে আক্রমণ করে এদের ঘরের ভিতরের রড,দা,ছিনি,বুড়ি, দেশী-বিদেশী অস্ত্র,সরঞ্জাম সবকিছু পাওয়া যাবে।
তুচ্ছ ঘটনা কেন্দ্র করে,আমাদের পরিবারেরকে হত্যার ও হুমকি দেন আমাদেরকে যে রড দিয়ে আঘাত করে ছে।আবার তারা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেছে। হয়রানি করা তার পেশা আমাদেরকে আহত ছবি চিত্র দেখি এর জানোয়ার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।একজন চাচা তার মেয়ে,বয়সে সন্তানের কে হত্যা করতে পারি।আমরা তার বিরুদ্ধে কঠোর বি চারের দাবি করি।নারী হয়”মায়ের জাত”এ জানোয়ার নারীর উপরে রড দিয়ে আঘাতের করে হত্যার চেষ্টা চালায়।
ঘটনাস্থলে এলাকার লোকজন আসে সবাই কে জীবন বাঁচার জন্য নোয়াখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেও য়া হয়। আমার চাচা মামলাবাজ আবুল কালাম আজাদ আমাদেরকে বাড়িতে থাকতে দিবে না হত্যা করে লাশ গুম করবে।আমি আনশৃঙ্খলা বাহিনীর পুলিশ সুপার সহ সবাই কা ছে বিনীতভাবে অনুরোধ করবো। আঘাতের চিহ্ন ছবি দেখি সুস্থ তদন্ত করে। অপরাধী জালিম আবুল কালাম আজাদ”চাচাকে ও তার দুই ছেলে সহযোগিতা কারী কে আইনের আওতায় আনা হোক।
এরা জায়গা জমি কেন্দ্রকরে বারবার আমাদের পরিবা রের উপরে যৌন নির্যাতন খারাপ আচরণ করে?যা স রে জমিনে পুলিশে আসি তদন্ততে করার সময়: আমা দের গায়ে দিকে আবরো হামলা করতে আসছিল।পুলিশের সামনে আমাদেরকে হুমকি-ধুমকি দিচ্ছে আমরা নিরুপায় হয়ে প্রশাসনের কাছে বিচার দাবি করে।
আহত হলেন বুলি বেগম,(৪৫)স্বামীর শাহআলম তার বড় মেয়ে প্রিয়া বেগম,(২১)ও দুই ছোট ছেলে রাব্বি (১৮)ইমরান( ১২) সহ চারজন কে মাথা সহ বিভিন্ন অঙ্গে গুরুতরভাবে আহত করেন।বর্তমান সরকারের বলেছিল,কোন ভূমিদস্যুৎ শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে বেআইনিভাবে কোন কার্যক্রম চালা পারবে না। সবাই জন্য সমান অধিকার সম্পত্তির সমান ভাগ বন্টন করবে। তা না করে আবুল কালাম আজাদ ছোটবেলা থেকে বংশের পরিবারে ভিতর রাজত্ব কায়েম করেন।আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি সঠিক বিচার করে টাকার কাছে বিক্রি না হয়। তাহলে আবুল কালাম আজাদের মত হাজারো জানোয়ার বেরিয়ে আসবে। সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।এ সময় বেগমগঞ্জ থানা অফিসের ইনচার্জ এর সাথে কথা বলার সময়”তিনি বলেনঅভিযোগ আমরা পেয়ে ছি ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করে সুস্থ তদন্ত করার জন্য অ ফিসার কে দিয়েছি। এস আই রিয়াদ হোসেনকে পরিদ র্শন করা জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।আমার বিশ্বাস সু স্থ তদন্তে ভিত্তিতে অপরাধীদেরকে চিহ্নিত করে আইন গত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।এই সময় পুলিশ সুপারের সাথে কথা বলার সময় তি নি আশ্বাস দিয়েছিলেন?সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে অপরা ধের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অপরাধী যত বড় ক্ষমতাশীল ব্যক্তি হোক না কেন? আইনের বাইরে কেউ যেতে পারবেনা আপনারা,বাংলাদেশ পুলিশের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রাখবে।