সালমা কুমিল্লা দাউদ কান্দি প্রতিনিধিঃ
কুমিল্লার দাউদকান্দির প্রতি নিধি আমি সালমা আক্তার আজ ৪ মাস ধরে এই সন্ত্রাসী জয় , আমার কাছে প্রতিনিয়ত চাঁদা চায়, এই বলে যে আমি চাঁদা না দিলে আমাকে আমার কর্মস্থলে আমার মার্কেট বিশ্বরোডে, কাপড়ে দোকানে কাপড়ের ব্যবসা করিতে দিবে না, এবং আমাকে দাউদকান্দি বিশ্বরোডে আমার ভাড়া বাসায় থাকিতে দিবে না, এবং আমার ছোট ছোট তিনটা বাচ্চা কে কিডন্যাপ করে নিবে,এবং আমার শত্রু স্বপনের সাথে হাত মিলিয়ে আমার ক্ষতি করবে আমাকে মিথ্যা মামলা দিবে এ অবস্থায় আমি আমার মান সম্মানের কথা চিন্তা করে যাতে ঝামেলা না হয়,আমার বাচ্চাদের কথা চিন্তা করে আমি থানায় অভিযোগ দায়ের করি, কিন্তু থানায় এর জন্য কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি,থানায় ব্যবস্থার না নেওয়ার কারনে আমি খুব ঘাবড়ে যাই, তারপর আমি ভয়ে আতঙ্কে কি করবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না আমার ক্ষতির করবে চিন্তা করে মান-সম্মানের চিন্তা করে, তারপর আমি সন্ত্রাসী জয় কে দুইবার চাঁদা দিয়েছি, প্রথমবার দিয়েছি আড়াই হাজার টাকা এক প্যাকেট সিগারেট,তারপর দ্বিতীয়বার দিয়েছি ১০.হাজার টাকা তারপর আবার নতুন করে আমার কাছে ১০.হাজার টাকা চাঁদা চায়, ,১০.হাজার টাকা চাদাঁ না দেওয়ার কারনে, চাঁদার জন্য আমাকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়েছে,এবং অকত্ব ভাষায় গালাগালি করতেছে, এবং আমাকে ধর্ষণ সহ ও এসিড দিয়ে জ্বালিয়ে দিবে বলতেছে, এবং কি আমার বাড়িতে গিয়ে আমার অসুস্থ মা-বাবাকে গালাগালি করে এসেছে, আমার মায়ের গায়ে হাত তুলছে আমার বাবা ক্যান্সারে আক্রান্ত আমার মা ইস্টক করার রোগী, এই সন্ত্রাসী জয় তার লোক সঙ্গী ফোর্স নিয়ে, আমার অসুস্থ বাবা মাকে লাঞ্ছিত করছে, এবং আমার মা-বাবাকে মারধর করেছে, আমার মার গলায় চেপে দরেছে, জয় এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ ও মাদক কারবারি। বিগত ৩ বসর আগে আমাদের বাড়ির সামনে, ফারুক নামের এক ছেলেকে জন সম্মুখে কুপিয়ে মেরেছে, এই সন্ত্রাসী জয়ের ভয়ে মানুষজন সবকিছু দেখেও কোন প্রতিবাদ করেনি এবং এই মামলায় সাক্ষী ও দিতে যায়নি এবং বর্তমানে মাধক কারবারীর সাথে জড়িত, পুলিশ ও সন্ত্রাসী জয় কে গ্রেফতার করে না,
এবং জয় কয়েকটা মাডার মামলার আসামি, আমাকে একজন অসহায় নারী গণমাধ্যম কর্মী পেয়ে কয়েক দিন পর পর আমার কাছে ১০, হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে আসছে, ওর বিষয় ওর এলাকায় মানুষ জন কিছু বলে না, কিছু বললে এদের আস্ত থাকবে না বলে এলাকার মানুষজন যানায়, জয়ের বাড়ি , জামালকান্দি গ্রামে, দাউদকান্দি থানা, গোয়ালমারী, ইউনিয়ন ,পিতার নাম জসিম উদ্দিন l এই সন্ত্রাসী জয়ের কারনে এলাকার লোকজন আতঙ্কে বসোবাস করে থাকে, আমি এ বিষয়টি ওর ফ্যামিলিতে জানাইছি, ফ্যামিলির লোকজন বলেছে বিষয়টা দেখবে,সন্ত্রাসী জয়ের ফ্যামিলির মানুষজন চাইলে বিষয়টা থামাইতে পারে, আজ সকাল থেকে আমাকে ফোন দিয়ে অকত্ব ভাষায় গালাগালি করতেছে আবার আমার কাছে ১০ হাজার টাকা চাইতেছে, এবং আমাকে বলতেছে রাস্তায় পাইলে আমাকে নেংটা করে পিটাইবো, আমার ইজ্জত লুট করবে আমাকে এসিড দিয়ে জ্বালাইয়া দিবে, এবং আমার নামে মিথ্যা মামলা দিবে,আমাকে থানায় লাঞ্চিত করবে, আমাকে থানায় ঢুকতে দেওয়া হবে না, জয়ের কথায় নাকি ওসি আমাকে থানা থেকে পিটাইতে পিটাইতে বাহির কইরা দিবে, আমার মামলা থানায় নাকি নিবে না আরো বলে আমরা রাজনীতি করি শেখ হাসিনার, রাজনীতি করি আমাদের নামে থানায় কোন অভিযোগ দিলে অভিযোগ নিবে না, আমাদেরকে কেউ কিছু করবে না আমরা আওয়ামী লীগ করি, আমাদের থানা আমাদেরকে কেউ কিছু করবে না, আমরা শেখ হাসিনার রাজনীতি করি, আমাদের জন্য থানা নাই, পুলিশ আমাদের কথায় উঠে বসে,আমি যদি দাউদকান্দি থাকতে চাই তবে জয় সন্ত্রাসীকে সব সময় আমার চাদাঁ দিয়ে থাকতে হবে, প্রতিমাসে ওকে দশ হাজার টাকা করে দিতে হবে।
প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে দিতে হবে, নয়তো আমি দাউদকান্দি ঈদগায়ে বিশ্বরোড আমার ভাড়া বাসায় থাকিতে পারব না বিষয়টি কুমিল্লা জেলার সকল গণমাধ্যম ভাই-বোনদের এবং সারা বাংলাদেশের গণমাধ্যম কর্মী ভাইদের বোনদের আমার পাশে দাঁড়ানোর জন্য আকুল আবেদন জানাচ্ছি, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি অবিলম্বে বিষয়টি তদন্ত করে উক্ত জয় সন্ত্রাসী চাঁদাবাজকে আইনের, আওতায় আনা হোক,একজন গণমাধ্যম কর্মীকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য, বিস্তারিত জানতে সাংবাদিক সালমা আক্তার ফোন নাম্বার দেওয়া হল +8801619514993।