কুমিল্লা

দাউদকান্দিতে চিহ্নিত ভয়ক্কর মাদকদ কারবারি খুনি সন্ত্রাসী জয় বেপরোয়া হয়ে উঠেছে থানা পুলিশ নিরব

কুমিল্লা দাউদকান্দি প্রতিনিধিঃ
কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দির থানা এলাকায় বেপরোয়া হয়ে উঠেছে সেই চিহ্নিত ভয়ক্কর আপরাধী, মাদকদ্রব্য কারবারি, খুনি সন্ত্রাসী জয়। বেপরোয়া হয়ে উঠার মদতদানকারীদের আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে নিজস্ব বলিয়ান কথিত বাহিনী গড়ে উঠেছে তাঁর নেতৃত্বে।

সশস্ত্র মহড়া, হুমকি ধামকি, দিয়ে অপরাধ কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে। গ্রামের মানুষের মুখে মুখে আলোচনা থাকলে ও দাউদকান্দি থানা পুলিশ প্রশাসনের ভুমিকা রহস্যময়, তাঁকে গ্রেফতার করতেই যেন ভয় পাচ্ছে!। থানা পুলিশের চেয়ে শক্তি শালী মনে হচ্ছে জয়?। গ্রামের মানুষ অত্যাচার ও হয়রানির কবলে পড়ে ভুক্তভোগীরা জয়ের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিতে ভয় পাচ্ছেন এমনি তথ্য জানাজায়। দাউদকান্দি থানা ওসি, এস আই, এএস আই সহ অনেকের সাথে রয়েছে জয়ের সুসম্পর্ক, জয় নিজেই দাবি করেন। কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দির একজন সংবাদকর্মী ও ক্ষুদ্র কাপড় ব্যবসায়ী লিখিত অভিযোগ করেছেন তাঁর বিরুদ্ধে। অভিযোগ কারি সালমা আক্তার প্রায় ৪ মাস ধরে এই হয়রানির ও হুমকির মুখে পড়ে আছেন। ফোনে নানা ধরনের অশালীন ভাষায় হুমকি ধামকি দিচ্ছেন। চোখের সামনে পড়লে খবর আছে ও হত্যা, খুন সহ উলগ্গ করে পিটানোর হুমকি দিচ্ছেন। টাকা দিতেই হবে! জয় এমনি ভাষায় কথা বলেন দাউদকান্দি থানা পুলিশ তাঁকে কিছুই করতে পারবেনা!, পুলিশের কাছে অভিযোগ দিয়ে লাভ হবেনা আমার ক্ষমতা পুলিশের চেয়ে বেশি বলেন!।

সালমা জানান জয়কে চাঁদা না দিলে কর্মস্থল মার্কেট বিশ্বরোডে, কাপড়ের দোকানে ব্যবসা করিতে দিবে না, এবং দাউদকান্দি বিশ্বরোডে ভাড়া বাসায় থাকিতে দিবে না, ছোট ছোট তিনটা বাচ্চা কে কিডন্যাপ করে গুম করে ফেলবে এবং আমার প্রতিপক্ষ শত্রু স্বপনের সাথে হাত মিলিয়ে আমার ক্ষতি করবে আমাকে মিথ্যা মামলা দিবে এ অবস্থায় আমি আমার সন্তানদের কথা চিন্তা করে দাউদকান্দি থানায় অভিযোগ দায়ের করি জানান সালমা। থানায় অভিযোগ করার পরে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে থানা পুলিশ এর জন্য কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না মনে হয়।

থানা পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা না নেওয়ার কারনে আমি নিরাপত্তা সংকটে আছি। আরো বলেন আমি খুনি সন্ত্রাসী জয় কে দুইবার চাঁদা দিয়েছি, প্রথমবার দিয়েছি আড়াই হাজার টাকা এক প্যাকেট সিগারেট, দ্বিতীয়বার দিয়েছি ১০.হাজার টাকা তারপর ও আবার নতুন করে আমার কাছে ১০.হাজার টাকা চাঁদা চায় ,১০.হাজার টাকা চাদাঁ না দেওয়ার কারনে, চাঁদার জন্য আমাকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়েছে।

এবং অকত্ব ভাষায় গালাগালি করতেছে ধর্ষণ সহ ও এসিড দিয়ে জ্বালিয়ে দিবে বলতেছে, বাড়িতে গিয়ে অসুস্থ মা-বাবাকে গালাগালি করে এসেছে, মায়ের গায়ে হাত তুলেছে, বাবা ক্যান্সারে আক্রান্ত আমার মা ইস্টক করার রোগী, এই সন্ত্রাসী জয় তাঁর কথিত বাহিনী নিয়ে, আমার অসুস্থ বাবা মাকে লাঞ্ছিত করছে, মা-বাবাকে মারধর করেছে, আমার মার গলায় চেপে দরেছে, জয় এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ ও মাদক কারবারি। বিগত ৩ বসর আগে আমাদের বাড়ির সামনে, ফারুক নামের এক ছেলেকে জন প্রকাশে জনসম্মুখে কুপিয়ে মেরেছে, এই জয়ের ভয়ে গ্রামের মানুষজন দেখেও কোন প্রতিবাদ করেনি এবং এই মামলায় সাক্ষী ও দিতে যায়নি এবং বর্তমানে মাদক কারবারীর সাথে জড়িত, পুলিশ ও সন্ত্রাসী জয় কে গ্রেফতার করে না!। জয়ের বাড়ি, জামালকান্দি গ্রামে, দাউদকান্দি থানা, গোয়ালমারী, ইউনিয়ন ,পিতার নাম জসিম উদ্দিন l

এই বিভাগের আরও খবর

Back to top button