কামরুল ইসলাম চট্টগ্রামঃ
চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের মাষ্টার হাট এলাকায় অবস্থিত ১০০ বছরের পুরাতন মসজিদ পুর্নগঠনের জন্য পদক্ষেপ নিলেন বসরত আলি জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির নবাগত সভাপতি দক্ষিণ সাতকানিয়া গোলামবারী সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা আশরাফ আলী চৌধুরীর সুযোগ্য দৌহিত্র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অলি উল্লাহ চৌধুরীর সুযোগ্য পুত্র বিশিষ্ট সমাজ সেবক তৃণমূল নেতাকর্মীদের প্রিয় নেতা অত্র মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি দক্ষিণ সাতকানিয়া গোলামবারী সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ইউনিটি গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান জনাব ফোরকান উল্লাহ চৌধুরী, এই বিষয়ে স্থানীয় জনসাধারণের ও নিয়মিত মুসল্লীদের বক্তব্যে বলেন এই মসজিদ আমিরাবাদ মাষ্টার হাট এলাকার পর্বিন ব্যাক্তীত্ব সমাজ সেবক ফয়েজ আহম্মদ চৌধুরী জীবিত অবস্থায়ই সুন্দর ও সুষ্ঠ ভাবে পরিচালিত হয় উন্নার মৃত্যুর পর শেখ হাসিনা পেছিস্ট ও স্বৈরাচারি হাসিনা সরকারের ধূসররা এক প্রকারের ক্ষমতা ব্যবহার করে নিয়মিত মুসল্লীদের সাথে বিরুদ্ধো করে মসজিদ দক্ষল করে আবদুল মতলবের কুমতলবকারী সন্তান শাহরিয়া, করিম, গেজু বাহাদুর সহ তাদের সাঙ্গ পাঙ্গরা কিন্তু অতিব দুঃখের বিষয় মসজিদ দক্ষল করার পর উন্নয়ন দুরের কথা ইমাম ও মোয়াজ্জিমের বেতন ঠিক ভাবে দিতে পারছিলনা এমত অবস্থায় ৫ঐ আগষ্টে শেখ হাসিনা সরকার পালিয়ে যাওয়ার পর নিয়মিত মুসল্লীদের সঙ্গে নিয়ে এলাকার সাহসী ও উন্নয়ন মুখি যুবকেরা মসজিদ কমিটির সভাপতি হিসেবে ফোরকান উল্লাহ চৌধুরী কে নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত করেন। ফোরকান উল্লাহ চৌধুরী নির্বাচিত হয়ে ও সভাপতির ক্ষমতা নিতে না চাইলে ও এক প্রকার জোর পূর্বক নিয়মিত মুসল্লীদের ও সাহসী ও উন্নয়ন মুখি যুবকেরা ফোরকান উল্লাহ চৌধুরীকে মসজিদ মাদ্রাসার দ্বায়িত্ব নিতে বাদ্য করেন। উনি দ্বায়িত্ব নেওয়ার পর মসজিদের ঈমাম ও মোয়াজ্জিমের বেতন যেমন সঠিক ভাবে দিচ্ছেন এবং বহু বছর পর পুরাতন মসজিদ ভেঙে নতুন মসজিদ নির্মানের কাজ আরম্ভ করছেন এতে ও বান্দা দিতে আসেন শাহরিয়া ও করিমের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী কিন্তু এলাকার সাহসী ও উন্নয়ন মুখি যুবক এবং নিয়মিত মুসল্লীদের ও ফোরকান উল্লাহ চৌধুরীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছেন করিম গং।