গাইবান্ধা

গাইবান্ধা সদর ৫নং বল্লমঝাড় ইউনিয়ন ধানঘড়া সামিউল উপর সন্ত্রাসী হামলা

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি
গাইবান্ধা সদর ৫নং বল্লমঝাড় ইউনিয়ন উওর ধানঘড়া চৌরাস্তা মোর হাবিবুর রহমান,ওরেফ হাইবুর,পিতা মোঃ বাবলু মিয়া, একজন মাদক ব্যবসায়ী প্রকাশ্যে এলাকায় মাদক বিঞি করে, সহ দুঃখজনক ঘটনা। কিছু সন্ত্রাসী, মাদক সঙ্গিনী নিয়ে দিনের বেলায় হাবিবুর রহমান মাদক সেবন করা অবস্থায় এক যুবক প্রতিবাদ করায়, তাকে কুপিয়ে যখন করেছে সন্ত্রাসী বাহিনী। গত ২৭শে মার্চ সন্ত্রাসী হামলায় গুরুতর আহত হয় ধানঘড়া গ্রামের মোহাম্মদ মিলন মিয়া,বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসারত রয়েছেন। সামিউলকে মারপিট সহ আরো খুন করবে জানাই,

অভিভাবকদের সচেতনতার পাশাপাশি সমাজের কিছু বড় ভাই আছে যারা এদের অন্যায়ের পক্ষে সেল্টার দেয় তাদের আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন।
বর্তমান সমাজে কিশোর গ্যাং তাদের ভয়ংকর কার্যকলাপ, দূরদর্শিতা এবং অসামাজিক কার্যকলাপ সবাইকে নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে।

ইদানিং প্রতিটি শহর, গ্রাম এবং মহল্লায় ব্যাংঙের ছাতার মতো গড়ে ওটো কিশোর গ্যাং বলতে বুঝায় উঠতি বয়সের ছেলেদের সমন্বয়ে গঠিত সংঘবদ্ধ দলকে, যারা সংগঠিত হয়ে সমাজে বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সাথে জড়িয়ে পড়ছে। কৌতূহলবশে নিজেদেরকে বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িয়ে ফেলছে।

প্রথমে ছোট ছোট অপরাধ থেকে শুরু করে এক সময় তারা বড় বড় অপরাধের সাথে নিজেদেরকে জড়িয়ে ফেলছে। ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও তারা এর থেকে বেড় হয়ে আসতে পারছেনা। এলাকার বা মহল্লার কিছু অসাধু বড় ভাই তাদের ব্যবহার করে সামাজিক এবং রাজনৈতিক ফয়দা নেওয়ার চেষ্টা করছে। মূলত এসব বড় ভাইদের আশ্রয় প্রশ্রয়ে থেকেই তারা দিন দিন বেপরোয়া হয়ে ওঠেছে এবং অপরাধ জগতের সাথে জড়িয়ে পরছে। একটি ফোন কলেই শতশত বন্ধুরা মুহূর্তেই একত্রিত হয়ে তান্ডব চালাতে কোনো দ্বিধাবোধ করেনা। এলাকার যেকোনো মারামারি এবং অপরাধমূলক কর্মকান্ডে সবার আগে তারা থাকে।

এই কিশোর গ্যাং এর সদস্যরা একটা সময় নিজেদেরকে সর্বেসর্বা ভাবতে থাকে, তখন তাদের কাছে পরিবার এবং সমাজের লোকজন কিছুই না, শুরু হয় বড়দের সাথে বেয়াদবি, ছোটদের প্রতি অনধিকার চর্চা, পরিবার এবং সমাজের শাসন বারণ কোনো তোয়াক্কা করেনা তারা। বন্ধুদের পালায় পরে ভালো মন্দ বিবেচনা না করে জড়িয়ে পরছে অসামাজিক কার্যক্রলাপ এবং অপরাধের সাথে।

সমাজের বড়রাও তাদের শাসন করতে ভয় পায় যদি অপ্রীতিকর কিছু করে বসে। মান সম্মানের ভয়ে তাদেরকে সবাই শাসন করতে ভয় পায়, পাশ কাটিয়ে চলে যায়।
তারা সমাজে বা মহল্লায় ওপেনলি সিগারেট খাচ্ছে, নেশা জাতীয় মারাত্বক ক্ষতিকর মাদক দ্রব্য সেবন করছে, যার প্রভাব পরছে পরিবার এবং সমাজের উপর।
একটি নেশাগ্রস্ত সন্তানই তার পরিবারকে ধ্বংসের জন্যে যথেষ্। আহত সামিউল বাদী হয়ে উক্ত ঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন বলে জানা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর

Back to top button