কিশোর গেং দমনে অগ্রণী ভূমিকা রাখায় ওসি রাশেদুল ইসলামকে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রধান
কামরুল ইসলাম চট্টগ্রামঃ
লোহাগাড়া থানার চৌকস সাহসী পুলিশ অফিসার ইনচার্জ মোঃ রাশেদুল ইসলাম কে কিশোর গ্যাং দমন, মাদক ও সন্ত্রাস মুক্ত লোহাগাড়া গড়ে তুলায় সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রধান করেন কেন্দ্রীয় জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চেয়ারম্যান লায়ন নুর ইসলাম।
মঙ্গলবার ৩১ অক্টোবর রাত ৮টায়, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা কেন্দ্রীয় কমিটি’র চেয়ারম্যান লায়ন নুর ইসলামে”র পক্ষ থেকে এই ক্রেষ্ট ওসি রাশেদুল ইসলামের হাতে তুলে দেন লোহাগাড়া উপজেলা শাখার সভাপতি তুষার কান্তি বড়ুয়া এবং লোহাগাড়া উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক কেন্দ্রীয় কমিটির সহকারী মহাসচিব কামরুল ইসলাম সহ সাংবাদিক নেত্রীবৃন্দরা ।
এই সময় ওসি, রাশেদুল ইসলাম বলেন, সাংবাদিকরা এত প্রতিপক্ষ কেন?তিনি আরও বলেন সর্বপ্রথম ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের সময়, গুজরাটি ‘হরতাল’শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন মহাত্মা গান্ধী! এটি ছিল সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের’সর্বাত্মক অহিংস আন্দোলন! সেই অহিংস আন্দোলনের চেহারা আজ প্রকট সহিংসতায় রূপ নিয়েছে। আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি ৫২ বছর! সংবিধানের শর্তসাপেক্ষে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা দেওয়া হলেও’সাংবাদিকদের নিরাপত্তা’সম্পর্কে তেমন কোন বিষয় বলা নাই! যুদ্ধ পরিবেশ বা অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশে একজন সাংবাদিক সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে কোন ধরনের ঝুঁকি নেন,তা কেউ কল্পনা করতে পারেন না। তবু এক ধরনের মোহ থেকেই নির্যাতন, হয়রানি আর আইনের নানা খড়গ মাথায় নিয়ে বাংলাদেশের পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন একজন সাংবাদিক। বিপরীতে সাংবাদিকদের সুরক্ষা দেওয়ার কোন আইন নাই। সংবাদ প্রতিষ্ঠানকে এ বিষয়ে সচেতন করে তোলা হয়নি। সরকারি ভাবে সাংবাদিকদের জন্য বাধ্যতামূলকভাবে কোন ঝুঁকি ভাতার প্রচলন নাই। যদিও বিশ্বের অনেক দেশে সরকারিভাবেই সাংবাদিকদের বিষয়ে পরিষ্কার আইন রয়েছে। একই সঙ্গে রয়েছে ঝুঁকি ভাতা। অত্যন্ত সম্মানজনক হিসেবে বিবেচনা করা হয় এই পেশাকে। কিন্তু আমাদের দেশে এসবের কোন বলাই নাই।
প্রসঙ্গক্রমে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা লোহাগাড়া উপজেলা কমিটি’র সভাপতি, তুষার কান্তি বড়ুয়া বলেন হরতালে এ পর্যন্ত আহত হয়েছেন শত শত সাংবাদিক। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে সরকারের পক্ষ থেকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে, আমাদের জানা নেই। যখন একজন সন্তান’সাংবাদিক হিসেবে পরিবারকে।