সোনাকানিয়া ইউনিয়নের মেম্বার ছফুরের তৈরি চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে মুখ খুললেন ভোক্তভূগি মেম্বার মনির
কামরুল ইসলাম চট্টগ্রামঃ
চট্টগ্রামে মেম্বার ছফুরের তৈরি চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে মুখ খুললেন ভোক্তভূগি মেম্বার মনির।এলাকার কেউ মুখ না খুললেও বাপপুত এক সাথে,গারাংগিয়ায় মেম্বারের বাড়িতে ডাকাতির পরিকল্পনায় হামলা:
সাংবাদিক গিয়াস উদ্দিনের বাড়িতে বাপ-পুত স্ত্রী,মা,ভাইও হামলায় বাদ নেই, তাদের নেই বাধা বিপত্তি। নাজিম্যা ও মো: আলির (পুরোপরিবারগং ) এলাকার গিয়াস উদ্দিনের ঘটনায় জড়িত। ধরাছোয়ার বাইরে।
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, অপকর্ম বন্ধ করা হোক,
মেম্বার মনিরের বাড়িতে হামলার বর্ণনা: মনির।
দীর্ঘদিন থেকে তারা বেশ অপকর্ম করে আসলেও
ধরাছোয়ার বাইরে, কেউ জামিন, কেউ গ্রেফতারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে প্রকাশ্য ঘুরছে এলাকায়।
গত ৭ আগস্ট দিনে উক্ত নাজিম, ছফুর, মো: আলী, হারুন, লুৎফর, ইনুচ, জসিম, আরেফা, চম্পা, মাহমুদা খাতুন, আবদুল আলিম, আবদুল করিম, নাছির উদ্দিন,সোলেমানগং এর একটি চাদাবাজ দল সাংবাদিক গিয়াস উদ্দিনের বাড়িতে হামলা,লুটপাট, মূল্যবান জিনিসপত্রাদি চুরি, মারধর, অবশেষে গিয়াস উদ্দিন চিকিৎসার উদ্দেশ্য বের হলে গিয়াস উদ্দিনকে হত্যার উদ্দেশ্য অপহরণ করে। পূর্বে তাদের কার্যকলাপে অনেকের বিরুদ্ধে একাধিক থানা ও আদালতে জিডি ও মামলা আছে। একটি মামলায় কিছু বিবাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। সেখান থেকে গত ২ আগষ্ট মো: আলী ও সিএনজির ড্রাইবার হারুনকে পুলিশ গ্রেফতার করে। পরে জামিন পেয়ে গত ৭আগষ্ট উক্ত দলের অন্তত ২৫/৩০ জনের একটি দল ঐদিন উক্ত ঘটনা ঘটায়। 999 সংবাদ জানালে থানা পুলিশ আসার খবর পেয়ে ও সমাজের কিছু লোকের সহায়তায় প্রাণে রক্ষা পায়।
অপহরণকারিরা পুলিশ ঘটনাস্থলে আসার খবর পেয়ে পালিয়ে যায়। পরে ভিকটিমকে উদ্ধার করে পুলিশ ও সমাজের কিছু লোকজন চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে প্রেরন করেন। এব্যাপারে চীপ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেড আদালতে মামলা দায়ের করে গিয়াস উদ্দিন। মামলাটি মাননীয় বিচারক আমলে নিয়ে সি আইডিকে তদন্ত দেন। এদিকে উক্ত মামলা করার খবর পেয়ে চাঁদাবাজরা পুনরায় বাড়ির অবশিষ্ট থাকা জিনিসপত্র লুট ও চুরি করে নিয়ে নেয়।
কিছুদিন পূর্বে এদের ঘটনা।
বারদোনা ৭নং ওয়ার্ডের নাজিম্যা ও তার ছেলেরা সোনাকানিয়া ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার মনিরুল আলমের বাড়িতে হামলা করার বক্তব্য মেম্বারের।