লক্ষ্মীপুর

মৌমিতা অনলাইন মালিকের বিরুদ্ধে অপকর্ম ফাঁস পুলিশ সুপার কার্যালয় অভিযোগ।

জয়নাল আবেদীন সজীব স্টাফ রিপোর্টারঃ
লক্ষীপুর জেলা রায়পুর উপজেলার অধীনে মধ্যে কেরোয়া গ্রামের লামিয়া আক্তার মিষ্টিকে বাসু বাজারে মৌমিতা অনলাইন মালিক বিভিন্নভাবে অনলাইনে প্লাটফর্ম এবং ফেসবুকে থেকে ছবি সংগ্রহ করে মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে বেড়াচ্ছে। অনুসন্ধানে জানাজায় মোস্তাফিজুর রহমান লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা ১ নং উত্তর হামছাদী ইউনিয়ন মির্জাপুর গ্রামের বাসিন্দারা। জানাযায় তিনি মৌমিতা অনলাইন স্বত্বাধিকারী মোস্তাফিজুর রহমান বিবাহিত দুই সন্তানের বাবার হয়েও বিভিন্ন রকমের কুপস্তা দিয়ে থাকে। সাধারণ মেয়েদেরকে তার প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হলে, বিভিন্ন ছবি ফটোগ্রাফ মাধ্যমে হেনস্তা করে যাচ্ছে। কেউ তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছে না অসহায় নারীরা তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে গেলে তাদের ছবি ফটোগ্রাফি খারাপ সিনারি তৈরি করে।তাদের মোবাইলের মাধ্যমে দিয়ে থাকে’তখন নারীরা অসহায় হয়ে পড়ে। তাই সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে এই কুলাঙ্গার এর মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হোক। আর যেন কোনো নারী প্রতিহিংসা শিখার যে না হয় সে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ প্রশাসনকে বিনীতভাবে অনুরোধ করবো। অপরাধেদেরকে চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হোক। এ সময় ভুক্তভোগীর মিষ্টি সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন”মোস্তাফিজুর রহমান মৌমিতা অনলাইন মালেক স্বত্বাধিকারী তার দুটি সন্তান থাকা সত্ত্বে।সে আমাকে প্রস্তাব দিয়ে থাকে আমি তার প্রস্তাবে রাজি না হওয়াতে।আমার ফেসবুক থেকে ছবি সংগ্রহ করে কম্পিউটারে খারাপ চিত্র তুলি ধরে। এবং আমার ফোনে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো হয়’আমি দেখি হতভঙ্গ হই এক পর্যায়ে নিরুপায় হয়ে তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন”তার সাথে প্রেম করতে হবে আর নত তাকে বিয়ে করতে হবে’তা না হলে আমারে খারাপ চিত্র সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করবে এতে আমার মান-সম্মান নষ্ট হবে।আমি একজন বিধবা নারী, তাই আমি নিরুপায় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে জেলা পুলিশ সুপার বরাবর একটি অভিযোগ করেছি।অভিযোগের ভিত্তিতে দ্রুত যেন অপরাধীদেরকে গ্রেফতার করা হয়।তাহলে আমাদের মত অসহায় নারীদের আত্মসম্মান রক্ষা পাবে। এ সময় অভিযুক্ত মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করিও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এ সময় মিষ্টির অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ সুপারের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন অপরাধী সে যেই হোক না কেন,আইনের আওতায় আনতে হবে। অভিযোগের ভিত্তিতে সুস্থ তদন্ত করে অপরাধীদের কে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার হবে।

এই বিভাগের আরও খবর

Back to top button