মোঃ নাজমুল হাসান বিশেষ প্রতিনিধিঃ
বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক পৌরসভার মেয়র রেজাউল করিম বাদশা বলেছেন, ৫ আগষ্ট আওয়ামী লীগের পতন হলেও তাঁর দোসররা এখনও ঘাপটি মেরে বসে আছে। তাঁরা এখনো বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির করার পাঁয়তারা অব্যাহত রেখেছে। কিন্তু এ দেশের মানুষ সেটি সফল হতে দেবে না। তাদের সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ছাত্র-জনতাসহ বিএনপি মাঠে রয়েছে। বুধবার (৩০ অক্টোবর) বিকালে ঐতিহাসিক আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠে বগুড়া শহর বিএনপির কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশে রেজাউল করিম বাদশা বলেন, ৫ আগস্টের পর জাতি ফ্যাসিস্ট হাসিনার দুঃশাসন থেকে মুক্তি পেলেও দেশে এখনও গণতন্ত্র ফিরে আসেনি। শেখ হাসিনার নির্দেশে যাদের হত্যা করা হয়েছে সেই হত্যাকারীদের বিচার দেশের মাটিতেই হবে। আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের আকাঙ্খিত নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার ব্যবস্থা, প্রশাসনিক ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এ দেশের সংবাদপত্র মিডিয়ার স্বাধীনতাকে তারা বন্ধ করে দিয়েছে। তারা ঘোষণা দিয়েছিলো আগামী ২০৪২ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবে। কিন্তু দেশের ছাত্র-জনতা আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত করেছে। তারা এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছে।তিনি আরও বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে। তাকে এখনো আমরা দেশে ফিরিয়ে আনতে পারিনি। বিভিন্ন রকম টালবাহানা চলছে। কোনোরকম টালবাহানা দেশের মানুষ সহ্য করবে না। আমরা পরিষ্কার করে সরকারকে বলে দিতে চাই, সকল মামলা প্রত্যাহার করে তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে। এসময় তিনি দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ করে নির্বাচন দিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানান। বগুড়া শহর বিএনপির সভাপতি এ্যাডভোকেট হামিদুল হক চৌধুরী হিরুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এ্যাডভোকেট একেএম মাহবুবর রহমান, বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলী আজগর তালুকদার হেনা, জয়নাল আবেদীন চাঁন, জেলা বিএনপি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি একেএম আহসানুল তৈয়ব জাকির, সহ-সভাপতি এমআর ইসলাম স্বাধীন, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাফতুন আহম্মেদ খান রুবেল, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদ উন-নবী সালাম, কে এম খায়রুল বাশার, এ্যাডভোকেট আব্দুল বাছেদ, জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক নাজমা আক্তার, জেলা যুবদলের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সরকার মুকুল, সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম শুভ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাবিবুর রশিদ সন্ধান, সাধারণ সম্পাদক এম,আর হাসান পলাশ প্রমুখ।।মী লীগের দোসররা এখনও ঘাপটি মেরে বসে আছে- রেজাউল করিম বাদশা! বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক পৌরসভার মেয়র রেজাউল করিম বাদশা বলেছেন, ৫ আগষ্ট আওয়ামী লীগের পতন হলেও তাঁর দোসররা এখনও ঘাপটি মেরে বসে আছে। তাঁরা এখনো বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির করার পাঁয়তারা অব্যাহত রেখেছে। কিন্তু এ দেশের মানুষ সেটি সফল হতে দেবে না। তাদের সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ছাত্র-জনতাসহ বিএনপি মাঠে রয়েছে। বুধবার (৩০ অক্টোবর) বিকালে ঐতিহাসিক আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠে বগুড়া শহর বিএনপির কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশে রেজাউল করিম বাদশা বলেন, ৫ আগস্টের পর জাতি ফ্যাসিস্ট হাসিনার দুঃশাসন থেকে মুক্তি পেলেও দেশে এখনও গণতন্ত্র ফিরে আসেনি। শেখ হাসিনার নির্দেশে যাদের হত্যা করা হয়েছে সেই হত্যাকারীদের বিচার দেশের মাটিতেই হবে। আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের আকাঙ্খিত নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার ব্যবস্থা, প্রশাসনিক ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এ দেশের সংবাদপত্র মিডিয়ার স্বাধীনতাকে তারা বন্ধ করে দিয়েছে। তারা ঘোষণা দিয়েছিলো আগামী ২০৪২ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবে। কিন্তু দেশের ছাত্র-জনতা আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত করেছে। তারা এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছে।তিনি আরও বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে। তাকে এখনো আমরা দেশে ফিরিয়ে আনতে পারিনি। বিভিন্ন রকম টালবাহানা চলছে। কোনোরকম টালবাহানা দেশের মানুষ সহ্য করবে না। আমরা পরিষ্কার করে সরকারকে বলে দিতে চাই, সকল মামলা প্রত্যাহার করে তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে। এসময় তিনি দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ করে নির্বাচন দিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানান। বগুড়া শহর বিএনপির সভাপতি এ্যাডভোকেট হামিদুল হক চৌধুরী হিরুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এ্যাডভোকেট একেএম মাহবুবর রহমান, বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলী আজগর তালুকদার হেনা, জয়নাল আবেদীন চাঁন, জেলা বিএনপি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি একেএম আহসানুল তৈয়ব জাকির, সহ-সভাপতি এমআর ইসলাম স্বাধীন, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাফতুন আহম্মেদ খান রুবেল, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদ উন-নবী সালাম, কে এম খায়রুল বাশার, এ্যাডভোকেট আব্দুল বাছেদ, জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক নাজমা আক্তার, জেলা যুবদলের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সরকার মুকুল, সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম শুভ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাবিবুর রশিদ সন্ধান, সাধারণ সম্পাদক এম,আর হাসান পলাশ প্রমুখ।