নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর পৌরসভায় অবৈধ উপায়ে চাকরি নেন রায়পুর পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মাহাবুবুল হক দুলাল নামের এক ব্যক্তি, তার এস এস সি পরীক্ষা ১৯৭২ সাল অথচ তিনি তার বয়স গোপন করে অবৈধ ভাবে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে পৌরসভার পানি সেকশনে পাম্প অপারেটর হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। ০১/০৯/২০০৫ সালে, উল্লেখ থাকে যে তার ছেলে এবং তার বয়সের মধ্যে ১০/১২ বছরের পার্থক্য তাহলে একজন ১০ বছরের ছেলে কিভাবে সন্তান এর বাবা হয়। তাহার সার্টিফিকেট সহ সকল কাগজপত্র জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি করে এখন পর্যন্ত চাকরিতে বহাল আছে কি এমন শক্তি তার পিছনে কাজ করে। গত ২০০৯ সাল ২৮ অক্টোবর জাতীয় দৈনিক আমার দেশ পত্রিকায় পৌর ৬ নং ওয়ার্ড কাঞ্চনপুর গ্রামের সকল এলাকাবাসীর পক্ষে আমির হোসেন নামের এক ব্যক্তি মেয়র এর বরাবর একটি দরখাস্ত প্রদান করেন যেন তাকে চাকরি ছুত করা হয়, কিন্তু তাতেও কাজ হয়নি, বর্তমান বৈষম্য বিরোধী ছাএ আন্দোলনের পর একজন সচিব দায়িত্ব গ্রহণের পর তাকেও অবগত করেন,কিন্তু তিনি ও কোনব্যবস্থা গ্রহণ করেন নাই তাই অজ্ঞাত পরিচয় ওই ব্যক্তি বিডি মেঘলা নিউজ 24 কে জানান এরপর যদি সচিব ব্যবস্থা গ্রহণ করে মাহবুবুল হক দুলাল কে চাকরি চুত না করেন তাহলে সচিবের বিরুদ্ধে সহ সকল কাগজপত্র দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক বরাবর মামলা দায়ের করবেন বলে জানিয়েছেন। এরই মধ্যে উক্ত অভিযোগের সকল জাল-জালিয়াতির কাগজপত্র এসেছে বিডি মেঘনা নিউজ 24 এর হাতে। উক্ত কাগজপত্রের ভিত্তিতে দেখা যায় তার বড় ছেলের চেয়ে মেজো ছেলের আইডি কার্ডে বয়স বেশি, মাহবুবুল হক দুলালের বর্তমান বয়স ৮০ বছরের মত হবে তাই রায়পুর পৌরসভার বর্তমান দায়িত্ব রত কর্মকর্তার কাছে আবেদন, বিষয়টি কাগজপত্র দেখে তাকে চাকরি চুত করে আইনের যে বিধান আছে সেই বিধান অনুযায়ী গত ২০০৫ সাল থেকে সরকারি অর্থসহ সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করেছেন সেই অনুযায়ী তাকে আইনের হাতে তুলে দেওয়ার আবেদন করেন। এতে করে ভবিষ্যতে অন্য কোন ব্যক্তি এ জালিয়াতির মাধ্যমে চাকরি নেওয়ার সাহস পাবেন না, পাশাপাশি আর বৈষম্য থাকবে না যে চাকরির যোগ্য সেই চাকরি পাবে, এতে করে বর্তমান অন্তবর্তী সরকারের ভাবমূর্তি বাড়বে, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সুফল ভোগ করতে পারবে বৈষম্য শিকার বেকার চাকরিপ্রার্থী।