মোঃ আশরাফুল হুসাইন নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পরে ১২ তারিখে আদালতে জামিন নিতে গেলে বিজ্ঞ আদালত আসামিদের জেল হাজতে প্রেরণ করে।এই বিষয়ে বাদী মোঃ আব্দুল হান্নান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান বিঙ্গ আদালতের কাছে আমার একটায় চাওয়া যেন বিবাদীদের কে কঠিন থেকে কঠিনতম সাজা দেওয়া হয় এবং বিবাদীরা যাতে ভবিষ্যতে এই রকম ভূয়া অনলাইন নিউজ পোর্টাল খুলে রমরমা চাঁদাবাজি না করতে পারে। যাতে করে এদের দেখে ভূয়া অনলাইন নিউজ পোর্টাল অর্থাৎ চাঁদাবাজ রা এইসব কাজ না করে জাতির বিবেকের ওপর শ্রদ্ধাশীল হয়ে কাজ করবে যাতে সাংবাদিক রা কলংকিত না হয়
আসিতেছে।
১/২ নং আসামীদ্বয় সাংবাদিক। আরজি বর্ণিত ১ম ঘটনার দিন, তারিখ ও সম বাদী ১নং সাক্ষীর বাড়ীর খলিয়ানে বসিয়া “খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির” উপকার ভোগীদের নাম ও ঠিকানা অনলাইনে অন্তর্ভূক্তি করিবার সময় ১/২নং আগামী উক্ত স্থানে উপস্থিত হয় এবং ক্যামেরা ও মোবাইল বাহির করিয়া লাইভ করিতে থাকে। তখন বাদী বলে কি ব্যাপার আপনারা কে? তখন ১/২নং আসামী বলে আমরা সাংবাদিক।
আপনি উঠে আসেন। বাদী সরল বিশ্বাসে উঠে খলিয়ানের পার্শ্বে যায় তখন ১/২নং আসামী বলে যে, “আমাদেরকে ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা দিতে হবে। তখন বাদী বলে কেন আমি টাকা দিব। তখন ১/২নং আসামী বলে ২০,০০০/-টাকা না দিলে তোমার বিরুদ্ধে পেপারে ও বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকায় নিউজ দেওয়া হবে। উক্ত সময়ে বাদী ও ১/২ আসামীর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। উক্ত সময়ে সাক্ষীরা আগাইয়া আসে। তখন বাদী বলে টাকা দিতে পারবোনা যা খুশি করেন। তখন ১নং আসামী বাদীকে ধাক্কা দিয়া বলে তোরা ঘুষ নিস আর আমরা চাঁদা চাইলে দিবি না কেন? তখন বাদী বলে আমরা যুখ নিব কেন? গ্রামে গ্রামে ঘুরে কাজ করে শপ দেয়, আমি কোন ঘুষ নিই না। আর আপনাদেরকে টাকা দিতে পারবো না। তখন ১/২নং আসামী ক্ষিপ্ত হইয়া বলে ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা চাঁদা দিতে হবে।
যাহা সাক্ষীগন শুনিয়াছে ও দেখিয়াছে। বাদী বিষয়টি লইয়া চেয়ারম্যান সাহেবকে জানায়। তখন চেয়ারম্যান সাহেব বলে বিষয়টি আমি দেখছি। সেই কারনে কিছু বিলম্বে গত ইং-০৫/১২/২০২২ তারিখে থানায় মামলা করিতে গেলে থানা মামলা গ্রহন না করায় কিছু বিলম্বে বিজ্ঞ আদালতে আসিয়া বাদী মামলা আনয়ন করিতেছেন। বর্তমানে ১/২নং আসামী বাদীকে ও বাদীর ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে ফেসবুক ও অনলাইন পত্রিকায় মিথ্যা অপ প্রচার চালাইতেছে।