দেশজুড়ে

পেঁয়াজ আলু ডিমের দাম কঠোর ভাবে মনিটরিং হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী

মোঃ মিন্টু শেখঃ
আলু পেঁয়াজ ও ডিমের দাম কঠোর ভাবে তদারকি করা হচ্ছে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুন্সী। ঢাকা থেকে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডের বাসভবনে গিয়ে আজ ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকালে সাংবাদিকদের একথা জানান তিনি মন্ত্রী এসময় বলেন, পেঁয়াজ আলু ডিমের দাম শক্ত ভাবে মনিটরিং করা হচ্ছে। ভোক্তা অধিদপ্তরের যথেষ্ট পরিমাণ লোকের অভাব রয়েছে। এর পড়েও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা শক্ত অবস্থানে রয়েছি, মৎস্য ও প্রাণীর সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া দাম ঠিক করে দিয়েছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তিনি বলেন আমরা সবাই মিলে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি আমাদের বিশাল বাজার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের লোকের কিছুটা ঘাটতি থাকতে পারে।

সেটি কাভার করার চেষ্টা করা হচ্ছে, তবে পযাপ্ত জনবল না থাকায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সুবিধা নিচ্ছেন। মুক্ত বাজার অথনীতিতে সব সময় ব্যবসায়ীদের যে চাপে রাখা যায় তা কিন্তু নয়।আমরা বাজার নিয়ন্ত্রণে এক কোটি পরিবার সাশ্রয়ী মূল্য খাবার দিচ্ছি, পন্যের দাম নিধারন নিয়ে মন্ত্রী বলেন যখন যে পন্যের মজুত কমে যায়, তখন সেই পন্যের দাম নির্ধারণ করে সরকার সেটা দেশি বা বিদেশি পন্য হতে পারে। তিন পণ্যের বেধে দেওয়া দাম কার্যকর হবে, এখন থেকে খুচরা পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম হবে সর্বোচ্চ ১২ টাকা, প্রতি কেজি আলু ৩৬ টাকা, এবং দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৬৫ টাকা।

কোনো কারণ ছাড়াই বাজারে অনেক পণ্যের দাম বেড়েছে, এর মধ্যে আল পেঁয়াজ এবং ডিমের মতো গুরুত্বপূর্ণ পণ্য ও রয়েছে। এখন ন্যায দাম কার্যকর হবে, এদিকে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ রপ্তানির প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা তো সারা বছর ইলিশ রপ্তানি করিনা। সুধু দুর্গাপূজার সময় ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বাঙ্গালীদের জন্য শুভেচ্ছা হিসাবে সামান্য কিছু পাঠানো হয়।তিনি আরও বলেন, সারা বছর আমাদের যে পরিমাণ ইলিশ হয়,তার থেকে মাত্র দুই শতাংশ ভারতে দেওয়ার চেষ্টা করি,মাছ রপ্তানির কোনো চিন্তা নেই। এটাকে রপ্তানি বলা যাবে না, শুভেচ্ছা টোকেন হিসেবে দেয়া হয়।বছরে ছয় লাখ টন ইলিশ ধরা হয়,সেখান থেকে ৪-৫ হাজার টনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে যা আমাদের দুই দিনের উৎপাদনও নয়।

এই বিভাগের আরও খবর

Back to top button