বিশেষ প্রতিনিধিঃ
পঞ্চগড় জেলা দেবীগঞ্জ উপজেলায় সনাতন ধর্মের হিন্দু সম্প্রদায়ের তপন ঠাকুর ()ডাক্তারের হাতে বার বার অভিনব এবং ফিল্মি কায়দায় একই গ্রামের মুসলিম ঘরের এক গৃহবধূ কে বার বার বলাৎকার ও নির্যাতনের শিকার হন। বলাৎকার হওয়া গৃহবধূ মোছাঃ চায়না বেগম (৩৫) বলেন তপন ঠাকুর হলেন একজন গ্রাম্য ডাক্তার পল্লী চিকিৎসক উনার সাথে আমাদের পরিবারের যোগাযোগ প্রায় প্রতিদিন হয়। একবার আমার সাথে ঠাকুরগাঁও সদর মেডিকেলে ভর্তি থাকা অবস্থায় তার সাথে একপর্যায়ে অবৈধভাবে সম্পর্কে লিপ্ত হই।এবং সেখানে থেকে আমাদের পরকিয়া প্রেম চলছে।।
ঘটনা টি ঘটেছে পঞ্চগড় জেলা দেবীগঞ্জ উপজেলার ৭ নং টেপ্রিগঞ্জ ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের ভৈসালু পাড়া গ্রামের শ্রীঃ জিতেন ঠাকুরের ছেলে ও একই গ্রামের কামাল উদ্দিন ওরফে সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী মোছাঃ চায়না বেগমের সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে একপর্যায়ে পরকীয়ার সাথে লিপ্ত।
কামাল উদ্দিন ওরফে সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী বলেন আমাদের বাড়ি সঙ্গে জমি জায়গা কৃষি চাষ আবাদ করেন,তপন ঠাকুর আমাকে অনেক ধরনের লোভ লালসা দেখিয়ে প্রতিনিয়ত
আমাকে নিয়ে দহলার মাঝ খানে সেলোমেসিন মোটর ঘরে নিয়ে যায় এবং সেখানে বিভিন্ন ধরনের ফিল্ম কায়দায় ভয় ভীতি প্রদর্শন করে আমাকে ব্যাবহার করে।
ঘটনা দিন গত বৃহস্পতিবার ১০/০৮/২০২৩ ইং আনুমানিক রাত ৯.০০ সময় তপন ঠাকুর ও চায়না বেগম কে এলাকায় বাসী কাছে হাতে নাতে ধরা পড়ে সেই মুহূর্তে এলাকায় বাসী তপন ঠাকুর ও চায়না বেগম ছেড়ে দিলেও এখন পর্যন্ত কোন প্রকার বিচার হয়নি।
এ বিষয়ে তপন ঠাকুরের কাছে জানতে চাইলে তিনি পুরো ঘটনাটি অস্বীকার করেন বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের কাছে এবং বলেন আমি এবিষয়ে কিছু জানিনা।
এলাকাবাসী জানায় তাদের দুজনের মধ্যে অনেক দিন ধরে পরকিয়া চলছে আমরা তাদের দুজনেকেই হাতে নাতে ধরি এবং বিচারে কথা বলে তাদের কে ছেড়ে দেই। আজ ও দুই পক্ষে বসে এলাকায় কোন বিচার হয়নি। এলাকায় বাসী জানায় এই ঘটনা সুষ্ঠু বিচারের দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।