কুমিল্লা

কুমিল্লার ভাটপাড়া ১ নং ওয়ার্ডে এখনো আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী তাণ্ডব চলছে।

বিশেষ প্রতিবেদকঃ
কুমিল্লার কোতোয়ালী মডেল থানার ১নং ওয়ার্ড কুসিক ভাটপাড়া তিন রাস্তার মোড়, ২৮/১২/২০২৪ইং রাত আনুমিন ১০:০০টায়। কোতোয়ালী মডেল থানার এক দায়ের কৃত মামলা থেকে জানা যায়, পিতাঃ মজিব মিয়া,এভি রোকন উদ্দিন (৩৫) পিতা, জব্বার মিয়া,, জুম্মন (৩৩),পিতাঃ মো মজিব মিয়া, খোকন (৪০) সর্বসাং ভাটপাড়া পশ্চিমপাড়া ০১নং ওয়ার্ড ও কুসিক, পিতাঃ রস্তম আলী, আজিজ (৩৩) সাং উওর কালিয়াজুড়ি, ০৩নং ওয়ার্ড, কুসিক, পিতাঃ রাজ্জাক মিয়া, মনসুর (৩২) সাং ভাটপাড়া পশ্চিমপাড়া, ১নং ওয়ার্ড কুসিক, পিতাঃজব্বার মিয়া, এরশাদ সাং উওর কালিয়াজুড়ি ০৩নং ওয়াড্ কুসিক, থানা কোতয়ালী মডেল, জেলা, কুমিল্লা গং সহ তাদের সঙ্গীয় ও অজ্ঞাতনামা ৩/ ৪ জন সাক্ষীঃ মো তুহিন (২৪/জখমী), পিতা মোঃ মাইনুল ইসলাম, দ্বীন ইসলাম (২৪), পিতা, নান্নু মিয়া, মোঃ বাবু মিয়া (৪৭), পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন, ইফরান (২৩) পিতা মৃত ইমন মিয়া, শান্ত (২৩) পিতা কাওছার আহম্মেদ, সর্বসাং বাটপাড়া পশ্চিমপাড়া ১ নং ওয়ার্ড কুসিক থানা কোতোয়ালি মডেল, জেলা কুমিল্লা। ঘটনার তারিখ ও সময় ২৮/১২/২০২৪ইং রাত আনুমিন ১০:০০টায়। ঘটনা স্থলঃ কোতোয়ালী মডেল থানাধীন ১নং ওয়ার্ড কুসিক ভাটপাড়া তিন রাস্তার মোড় পাকা রাস্তার ওপর। যথাবিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি পারভীন আক্তার, থানায় আসিয়া এই মর্মে বিবাদী রোকন উদ্দিন, জুম্মন, খোকন, আজিজ, মনসুর, এরশাদগনসহ তাদের সঙ্গীর অজ্ঞাতনামা ৩/৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করিতেছি যে,১নং জখমী সাক্ষী তুহিন আমার ছেলে হয়। ১, ২, ৩, ৫নং ক্রমিক বিবাদীগন আমার একই গ্রামের বাসিন্দা, ৪.৬নং বিবাদীদ্বয় ভিন্ন এলাকার বাসিন্দা। বর্ণিত বিবাদীগন এলাকার বখাটে, উশৃংখল, সন্ত্রাসী প্রাকৃতিক লোক বলিয়া এলাকায় পরিচিত। বিবাদীগনের সাথে আমার ছেলে ১নং সাক্ষী তুহিনের এলাকার সামাজিক বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়া দীর্ঘদিন যাবৎ মনোমালিন্য ও বিরোধ চলিয়া আসিতেছে। উক্ত বিরোধের জের ধরিয়া বিবাদীগন বিভিন্ন উপারে আমার ছেলে ১নং জখমী সাক্ষীকে চরম মানসিক হয়রানী করিয়া আসিতেছে। আমরা বিষয়টি এলাকার স্থাণীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিদের অবহিত করিয়া চুপচাপ থাকি। বিবাদীরা আমাদের চুপ থাকাটা ভালোভাবে না নিয়া আমাদেরকে আরো বেশী হয়রাণী অব্যাহত রাখিয়াছে। এমতাববার ২৮/১২/২০১৪ইং তারিখ রাত অনুমান ১০:০০ ঘটিকার সময় বিবাদী রোকন উদ্দিন, জুম্মন, খোকন, আজিজ, মনসুর, এরশাদগনসহ তাদের সঙ্গীয় অজ্ঞাতনামা ৩/৪ জন বিবাদী পূর্ব শত্রুতার আক্রোশে পরিকল্পিত ভাবে ভাদের প্রত্যেকের হাতে দা, ছেনি, লাঠিসোটা ইত্যাদি নিয়া বে-আইনী জনতাবদ্ধে বর্ণিত ঘটনাস্থলে আমার ছেলে ১নং জখমী সাক্ষী কোরিয়া তুহিনের পথরোধ করিয়া আমার দেআমার ছেলে তুহিন কিছু বুঝে উঠার আগেই বিবাদী রোকন উদ্দিন তার হাতে থাকা ছেনি দিয়া আমার ছেলে তুহিনকে হত্যার উদ্দেশ্যে বুকের বাম পাজরে কোপ মারিয়া গুরুতর কাটা রক্তাক্ত জখন করে। বিবাদী জুম্মন তার হাতে থাকা ধারালো দা দিয়া আমার ছেলে ১নং জখমী সাক্ষীর বাম পায়ের রানে কোপ মারিয়া গুরুতর কাটা রক্তাক্ত জখম করে। আমার ছেলে ১নং সাক্ষী মাটিতে বসিয়া পড়িলে বিবাদী খোকন একই উদ্দেশ্যে আমার ছেলে ১নং সাক্ষী তুহিনের গলাচাপিয়া ধরিয়া স্বাসরুদ্ধ করিয়া হত্যার চেষ্টা করে। বিবাদী আজিজ, মনসুর, এরশাদনগসহ তাদের সঙ্গীয় অজ্ঞাতনামা বিবাদীরা তাদের প্রত্যেকের হাতে থাকা লাঠি সোটা রড ইত্যাদি দিয়া আমার ছেলে ১নং জখমী সাক্ষী কে এলোপাথারী পিটাইয়া ও কিল, ঘুষি, মারিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মক ক্ষেতলানো নীলাফুলা জখম করে। বিবাদী এরশাদ আমার ছেলে ১নং জখমী সাক্ষী তুহিনের ব্যবহৃত একটি ওয়ান স্নান স্মার্ট মোবাইল ফোন সেট, যাহাতে সিম নং-০১৭৭৫ ৩১৬৯৬৮ সচল ছিল , মূল্য অনুমান ২৭,০০০/-টাকা হইবে নিয়া গিয়াছে। ঘটনা দেখিয়া ও শোর, চিৎকারা শুণিয়া আশেপাশের লোকজনসহ বর্ণিত অপরাপর সাক্ষীরা আগাইয়া আসিতে দেখিয়া বিবাদীরা প্রকাশ্যে হুমকি দিয়াছে উক্ত বিষয়ে আইনের আশ্রয় নিলে সময় সুযোগে আমার ছেলে ১নং সাক্ষীকে খুন করিয়া লাশ গুম করিবে। আমি বর্ণিত সাক্ষীদের সহায়তায় আমার ছেলে ১নং সাক্ষীকে রক্তাক্ত জখমী অবস্থায় উদ্ধার করিয়া চিকিৎসার জন্য প্রথমে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়া গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার আমার ছেলে ১নং সাক্ষীকে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান পূর্বক উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করিলে আমি সাক্ষীদের সহায়তায় আমার ছেলে ১নং সাক্ষীকে মুমুর্ষ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়া ভর্তি করাই। আমার ছেলে ১নং সাক্ষীর জখমের চিকিৎসার কাজে ব্যস্ত থাকায় এবং বিষয়টি এলাকার স্থানীয় গন্যমান্য বাক্তিদের জানাইয়া শুনাইয়া থানায় আসিয়া অভিযোগ করিতে বিলুপ্ত হইল। অস্ত্র সাথে আমার ছেলে ১নং সাক্ষীর জখমের চিকিৎসা সংক্রান্তে কাগজপত্র সংযুক্ত। অতএব, মহোদয় উল্লিখিত বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করিতে মর্জি হয়। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার আওয়ামী সন্ত্রাসীরা এখনো মানুষ ওপেন কোপাচ্ছে,,১নং বাদি পারভীন আক্তার প্রশাসনের কাছে ন্যায়বিচার ও সুস্থ তদন্ত দাবি জানাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর

Back to top button