কামরুল ইসলাম চট্টগ্রামঃ
প্রিয় লোহাগাড়া উপজেলা সর্বস্তরের জনগণকে যানানো যাচ্ছে যে বশরত আলী মুন্সি জামে মসজিদের প্রতিষ্টা কালিন সময় থেকে উক্ত মসজিদ পরিচালনা করেন ফয়েজ আহমেদ চৌধুরী।তিনি দীর্ঘ সময় ধরে মসজিদ টা সুন্দর ভাবে পরিচালনা করে আসছিল উনার মৃত্যুর পর ১০/১৫ বছর পূর্বে লোহাগাড়া উপজেলার অন্তর্ভুক্ত আমিরাবাদ ইউনিয়ন মাষ্টার হাট এলাকার বসরত আলি জামে মসজিদ পরিচালনা করার জন্য খুনি হাসিনা সরকারের গুন্ডা বাহিনীর পেশি শক্তি দেখিয়ে নামে মাত্র ভুয়া কমিটি করেছিল নরঘাতক আবদুল মতলব গং। ৫তারিখ শেখ হাসিনা সরকার পালিয়ে যাওয়ার পর অত্র ভুয়া কমিটির হাত থেকে মসজিদ কে রক্ষা করতে এগিয়ে আসেন নিয়মিত মুসল্লীরা এই বিষয়ে যানাযায় মুসল্লিরা স্থানীয়দের সহযোগিতা নিয়ে মসজিদ পরিচালনার জন্য নতুন কমিটি সংস্কার করেন। এই কমিটিতে নিয়মিত মুসল্লীরা এবং স্থানীয়রা সকলে মিলে বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও দানবীর বিশিষ্ট শিল্প প্রতি ও দক্ষিণ সাতকানিয়া গোলামবারী সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি ফোরকান উল্লাহ চৌধুরী কে সভাপতি এবং বিশিষ্ট সমাজ সেবক মাসুদুর রহমান কে সাধারণ সম্পাদক ও মোঃ কায়েস কে কোষাধ্যক্ষ করে সমাজের বিশিষ্ট জনদের সঙ্গে নিয়ে মসজিদের উন্নয়নের জন্য একটি কমিটি গঠিত হয়েছে।এর পূর্বে খুনি হাসিনা সরকারের ধূসরদের নিয়ে যেই কমিটি গঠিত হয়েছিল তা ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং বর্তমানে মসজিদ পরিচালনা করছেন এই নতুন কমিটি এতে করে মুসল্লি ও এলাকাবাসী খুশী হলেও স্বৈরাচারি খুনি হাসিনার ধূসরা খুশি হতে পারেনি তাই তারা গ্রামে না এসে গোপনে সাতকানিয়া আদালতে এসে রেজাউল করিম পিতা-মরহুম আবদুল মতলব চৌধুরী ২। আনছারুল আলম পিতা -মরহুম আবদুল মোনাফ, ৩। এ,টি, এম লুৎফস সালাম পিতা-মরহুম নুরুল আলম সর্বসাং আমিরাবাদ লোহাগাড়া চট্টগ্রাম বাদী হয়ে লোহাগাড়া সহকারী জজ আদালতে উক্ত মসজিদের সাবেক মাতোয়ালী ফয়েজ আহমদের পুত্র বর্তমান মাতোয়ালী মোজাহেদুল ইসলাম সহ সমাজের মান্যগণ্য ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা মামলা করেছেন। এই বিষয়ে স্থানীয় জনসাধারণের বক্তব্যে তারা বলেন যিনি আমাদের সকল বিপদ আপদে বড গাছের মত চায়া দিয়ে আসছেন আল্লাহর পেরিত ফেরেশতার মত গরীব অসহায় মানুষের সকল বিপদে সাড়া দিচ্ছেন সেই ফোরকান উল্লাহ চৌধুরী কে কেন মামলা দেওয়া হল তার সধউত্তর আমরা চাই। যারা খুনি হাসিনার ধূসরদের ক্ষমতা নিয়ে ভুয়া মসজিদ কমিটি পরিচালনা করেছিল তাদের পক্ষে মসজিদের উন্নয়ন দুরের কথা ঠিক ভাবে ইমাম ও মোয়াজ্জিনের বেতন দিতে পারছিলনা তাই আমরা জোর পূর্বক মসজিদের উন্নয়নের সার্থে ফোরকান উল্লাহ চৌধুরী কে সভাপতি করেছি অথচ তিনি এখনো পযন্ত সভাপতি হিসাবে কোন জায়গায় স্বাক্ষর করে নি। অথচ উনি সভাপতি হওয়ার পূর্ব থেকে এখন পযন্ত মসজিদের বিভিন্ন উন্নয়ন মুলুক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছেন। তাকে যে আসামি করে মামলা করেছেন এই মামলা কেন করেছেন তার সঠিক উত্তর আমাদের দিতে হবে অন্যতায় আবদুল মতলবের কুলাঙ্গার ভূমিদুর্ষ শাহরিয়ার, করিম, শওকত, বাহাদুর সহ তাদের ধূসরদের আমরা এলাকায় আসতে দেবনা। এলাকার মানুষের কথা যদি কেউ সমাজের ও মসজিদের সমাজ সেবা মুলুক কর্মকাণ্ড করতে গিয়ে মামলার শিকার হতে হয় তাহলে আর কোন মানুষ সমাজের উন্নয়ন মুলুক কর্মকাণ্ড করতে এগিয়ে আসবেনা। সমাজের উন্নয়ন হবে না আমরা আবদুল মতলব গং শাহরিয়া, করিম, শওকত, গেজু বাহাদুর সহ তাদের ধূসদের সঠিক বিচার চাই এর যদি সঠিক বিচার না হয় মানুষ সমাজ সেবা মুলুক কর্মকাণ্ড করতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে এর পর উক্ত বিষয়ে করিমের সঙ্গে কথা বলতে মোবাইল ফোনে কল করলে তিনি মামলার বিষয়ে বলেন মসজিদ আমাদের আমরা চাড়া কেউ এই মসজিদ কমিটিতে আসতে পারবেনা প্রয়োজন বোধে মসজিদে তালা বদ্ধ তাকবে আর কেউ না হোক তুমিত এই বিষয়ে আমাদের সাথে বসতে পারতে এখনো সময় আছে মসজিদ কমিটি ভেঙে দিয়ে আমাদের কে মসজিদ কমিটি হিসেবে মেনে নিতে বল তাহলে আমরা মামলা তুলে নেব।