কামরুল ইসলাম চট্টগ্রামঃ
মিলন কান্তি বড়ুয়া একজন সাদা মনের সরল মানুষ, শুধু তাই নয় তিনি একাধারে সাংবাদিক সমাজসেবক কলামিস্ট। তার বিষয়ে লিখতে গেলে লিখা শেষ হবে না। তিনি লেখা পড়া করা অবস্থায় গ্রামের ও স্কুলে অনেক নাটক করেছেন যা তার স্মৃতিতে এখনো বাবাই। ছাত্র অবস্থায় ছাত্রলীগ করেছেন সাতকানিয়া কলেজে মুক্ত কন্ঠ দেয়ালিকার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, তিনি বলেন সাতকানিয়া প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য চিলাম আমি তখন আমরা ছিলাম পাঁচ সাত জন সদস্য তিনি আরো বলেন সেই অবস্থায় আমি দৈনিক মিছিল নামক পত্রিকায় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতাম তখনকার সংবাদিকদের মধ্যে অনেকেই মৃত্যুবরণ করে আমাদের কে চির বিদায় জানিয়ে ওই পারে পাড়ি জমিয়েছেন, এখনো কয়েকজন বেঁচে আছেন তাদের মধ্যে সাংবাদিক মাহফুজুন্নবী খোকন বর্তমান সাতকানিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব আছেন।তিমি আরো বলেন আমি লেখাপড়া শেষ করে ব্যবসা করতাম ১৯৮৫সালে এরশাদ সরকার যখন উপজেলা নির্বাচনের ঘোষণা দিলেন তখন রোংছড়ি উপজেলা নির্বাচনে নমিনেশন নিলেন মলিন কান্তি বড়ুয়া তিনি তখন আওয়ামী লীগ করতেন আর এরশাদ সরকার ছিল জাতীয় পাট তাই নমিনেশন প্রত্যাখ্যান করলেন। আবারও রোয়াংছড়ি ইউনিয়ন থেকে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলেন।এবং পাঁচ বছর চেয়ারম্যান ছিলেন।
এর পরবর্তীতে আবারও নির্বাচন করলেন অতিব দুঃখের বিষয় ২২ভোটে হেরে গেলেন ১৯৯৪ সালে বান্দরবান জেলা পরিষদে নির্বাচন করলেন এই নির্বাচনে বাঙালি কোটা থেকে জয় লাভ করলেন মলিন কান্তি বড়ুয়া। অন্যদিকে,পাহাড়ি কোটা থেকে জয় লাভ করলেন বীর বাহাদুর। এইখানে ও মলিন কান্তি বড়ুয়ার দুর্ভাগ্য মলিন কে চেয়ারে বসতে দিলনা জাতিয় পার্টি সরকার। জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে একজন রাজাকার কে চেয়ারে বসালেন।
মলিন কান্তি বড়ুয়া ৩দিনের মাথায় বান্দরবান থেকে ঢাকা চলে গেলেন এবং তাদের ধর্ম গুরু বিশ্বদ আনন্দের সাথে যোগাযোগ করলেন তিনি মিলন কে বলেন সোনা তোমার কি খবর তখন মিলন কান্তি বড়ুয়া বিস্তারিত খোলে বলেন এবং বিশ্বদ আনন্দ বলেন আমাকে দুই ঘন্টা পূর্বে বললে আমি কিছু করতে পারতাম। আগামী নির্বাচনে আবারও নির্বাচন কর তুমি অবশ্যয় নির্বাচিত হবে।দুঃখের সাথে মিলন কান্তি বড়ুয়া বলেন আমাদের সমাজের এত নিকৃষ্ট যে আপনি যদি একবার সিলিভ করেন আপনাকে কেউ টেনে তুলবে না আরও টেলে পেলে দেওয়ার চেষ্টা করবে।