মোঃ সুজন আহমেদ শার্শা প্রতিনিধিঃ
যশোরের শার্শা উপজেলা জুড়ে আওয়ামী লীগে সৃষ্টি হয়েছে গণজাগরণ যশোর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বেনাপোল পৌরসভার সাবেক দেশশ্রেষ্ঠ সফল মেয়র আশরাফুল আলম লিটনের নেতৃত্বে একাট্টা হয়েছে শার্শা-বেনাপোলের মানুষ। প্রাণপ্রিয় নেতাকে কাছে পেয়ে পাশে নিয়ে দীর্ঘদিনের অবহেলিত, বঞ্চিত ও নির্যাতিত আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা আশার আলো দেখার দিশা পেয়েছেন দল ক্ষমতায় থাকার পরও দীর্ঘ বছর বাড়ি ছাড়া মানুষ আবার নিজ আলয়ে ফিরতে শুরু করেছেন। পরিবর্তনের দাবিতেই তাদের এই একাট্টা হওয়া। দীর্ঘ ১৫ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার পরও দলের সিংহভাগ নেতা-কর্মী বঞ্চিত-অবহেলিত – লাঞ্ছিত ও নির্যাতিত। জামাত-বিএনপির আধিপত্য রয়েছে পূর্বের চেয়ে দ্বিগুণ। গোটা শার্শা নিয়ন্ত্রণ করছে জামাত-বিএনপির প্রেতাত্মারা।
আজও দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে সীমান্ত এলাকা জুড়ে। কারও জমি দখল করা হয়েছে। কাউকে বাওড় থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। কারও বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। আওয়ামী ঘরাণার দীর্ঘ দিনের নির্যাতিত সেই নেতা- কর্মীরা এবার আওয়ামী ঘরাণার মানুষের মাঝে গণজাগরণ সৃষ্টি হয়েছে।
তারা যশোর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বেনাপোল পৌরসভার সাবেক সফল মেয়র আশরাফুল আলম লিটনকে সামনে নিয়ে জামাত-বিএপির বিরুদ্ধে একাট্টা হচ্ছে। গতকাল যশোরের শান্তি সমাবেশে এমন চিত্রই দেখা গেছে। ৭০/৮০ টি বাস-মাইক্রোতে করে মানুষ এসেছে তাদের আগামী দিনের আশার আলো আশরাফুল আলম লিটনকে সাথে নিয়ে। বিশেষ করে, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান, পুটখালী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল গফ্ফার সরদার,লক্ষ্মণপুর ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ারা বেগম,উলাশী ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম,কায়বা ইউপি চেয়ারম্যান আলতাব হোসেন,বাগআঁচড়া ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক,নিজামপুর ইউপি চেয়ারম্যান সেলিম রেজা বিপুলের নেতৃত্বে কাঁধে কাধ মিলিয়ে যশোরে এসেছেন সকল দ্বিধা-দ্বন্দ্ব ভুলে ।
সেই সাথে ছিলেন শার্শা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ কে এম ফজলুল হক বকুল, প্রচার সম্পাদক ইলিয়াস আজম,দপ্তর সম্পাদক এম আজিবর রহমান,সাংগঠনিক সম্পাদক মিজান মন্ডল, অর্থ সম্পাদক খোদা বক্স, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শেখ সরোয়ার,শার্শা উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক ও জাতীয় শ্রমিকলীগ শার্শা উপজেলা শাখার আহবায়ক শেখ কোরবান আলী, শার্শা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি রুহুল কুদ্দুস ভুইয়া, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিউটি আক্তার, আঃলীগ নেতা মিজানুর রহমান, সাহেব আলী, ছাত্রনেতা আরিফুর রহমানসহ অনেকেই। আর মার খেতে রাজি নন তারা। তারা চাইছেন পরিবর্তনের হাওয়ায় এগিয়ে নিতে তাদের কর্মী দরদী আশরাফুল আলম লিটনকে।