মোঃ আরিফুর রহমান মামুন পটুয়াখালীঃ
গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান, গাছ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে এই স্লোগানে গাজী মোঃ নুর হোসেন কতৃক আয়োজিত করা হলো বৃক্ষরোপন, একান্তই এক মহৎ উদ্যোগ গ্রহন করলো তিনি, এই পৃথিবীতে প্রত্যেকটা জিনিস একটি আরেকটির উপর নির্ভরশীল। ঠিক তেমনভাবে প্রাণীকুল উদ্ভিদের উপর নির্ভর করে থাকে। আমাদের বেঁচে থাকার জন্য যে অক্সিজেনের প্রয়োজন হয় তা আমরা গাছ থেকে পেয়ে থাকি। পৃথিবীতে যত বেশি গাছ রোপন করা হবে তত বেশি আমরা সুন্দর ভাবে বাঁচতে পারব।
আমরা যে কার্বন-ডাই-অক্সাইড বের করে দিয়ে থাকি,গাছ সে কার্বণ-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখে। এখান থেকে বলা যায় জীব জগতের অস্তিত্ব রক্ষায় গাছের ভূমিকা অপরিহার্য।বিখ্যাত জনাব অমিত রায় এর এক বানীতে তিনি বলেছেন, আপনি হয়তো লক্ষ লক্ষ গাছ লাগাতে পারেন না, তবে আপনি যদি ভালবাসা এবং যত্নের সাথে একটি গাছের দেখা শোনা করেন, তাহলে সেটাও আপনাকে মহান করে তুলবে, এই বানীকে সামনে রেখে, গভীর চিন্তাভাবনার মধ্য দিয়ে গাজী মোঃ নুর হোসেন.. বি.এস.এস (অনার্স)এম.এস. এস.(রাষ্টবিজ্ঞান) এম.এ (হাদিস)এল.এল.বি, এই বৃক্ষ রোপন প্রকল্পটি হাতে নেন এবং বাস্তবায়ন করেন। উক্ত বৃক্ষ রোপন কর্মসূচিতে জনাব,গাজী মোঃ নুর হোসেন বলেন, গাছ আমাদের বাঁচিয়ে রাখে, মানবজীবনে গাছের গুরুত্ব অপরিসীম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ধারণ করে থাকে।তিনি আরো বলেন, এই বৃক্ষরোপণের এই কাজ প্রতি বছরই একই ধারাবাহিক ভাবে চালু থাকবে ইনশাআল্লাহ।
উক্ত বৃক্ষরোপণে স্থান গুলো হলো:
স্থান গুলোর নিম্নরুপ:১.উওর মুরাদিয়া বশিরিয়া আলিম মাদ্রাসা এর আশে পাশের খালি স্থান ২.সাবেরা আজিজ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় এর পাশে।৩. উত্তর মুরাদিয়া আশ্রায়ন প্রকল্প এর পাশে।৪. জলিশা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এর পাশে।এবং ৫.মৃধা বাড়ি খেয়াঘাটের নতুন রাস্তা পাশে এই বৃক্ষ করা হয়েছে।
উক্ত সময়ে স্থানীয় সাধারণ মানুষ উপস্থিত থেকে বৃক্ষ রোপন করে, উপস্থিত কৃত সাধারণ মানুষেরা বলেন, গাজী মোঃ নুর হোসেনের এই মহৎকর্মে আমরা সকলে খুবিই আনন্দিত এবং আমরা সকলে তার কাজ থেকে অনুপ্রেরণা পেয়ে আমরাও বেশি বেশি গাছ লাগবো।