শিফা চট্টগ্রামঃ
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলাধীন বড়হাতিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দার মধ্যে এক গর্বিত জনপ্রিয় মানুষ ছিলেন। মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক জামাল উদ্দিন। উনি চার যুগেরও বেশি, দৈনিক আজাদী পত্রিকার লোহাগাড়া উপজেলার প্রতিনিধি ছিলেন। তিনি আরোও ছিলেন, লোহাগাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি, ৫০ বছরের মতো । ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক নজরুল ইসলাম, সবসময়ই জন্য আমার জেঠুকে পরাজিত করার চেষ্টা করত। সেই সময় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম ছিলেন, লোহাগাড়া প্রেস ক্লাবের সেক্রেটারী। হাজারো চেষ্টা করার পরেও আমার জেঠুকে পরাজিত করতে পারে নাই। আমার জেঠু বীর মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক জামাল সাহেব, উনার শ্রম সততা নম্রতা ভদ্রতা সবমিলিয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করে লোহাগাড়ায়।তাই আমি বলতে চাই। লোহাগাড়াবাসীকে ,আমার জেঠুকে যে সম্মান আপনারা দিয়েছিলেন।আমি সেই সম্মান চাই না, আপনারা যদিও মনে করেন।আমি আমার জেঠুর আদর্শকে ধরে রেখে আপনাদের সেবা করতে পারবো।সেই দিনে আপনারাই আমাকে সম্মান দিবেন। আমি উনার আদর্শই বড় হতে চাই। উনার দেখানো পথে চলতে চাই। উনি সবার কাছে মারা গেলেও আমার কাছে মারা যায়নি। আমি আমার কাজের মাধ্যমে আমার জেঠুকে আমার ভিতরে জাগিয়ে রাখবো। উনি বেঁচে থাকবে, হাজারো জনতার মাঝে। উনি বেঁচে থাকবে আমার মাঝে।আমি কোথাও গেলে মনে করবেন। আমার জেঠু গেছে,ওভাবেই আমাকে ভালোবাসা দিয়ে আপনাদের পাশে রাখবেন। কাজ করার জন্য উৎসাহিত করবেন।আমি যেন আমার লোহাগাড়াবাসীর ফ্রি ভাবে নিউজ করতে পারি। কোন রকম টাকা ছাড়াই ।এ কথাটা আমার জেঠুর মারা যাওয়ার আগের মুহূর্তের বাণী।