কামরুল ইসলাম চট্টগ্রামঃ
থানায় মামলা হওয়ার পরই এজাহার পাঠিয়ে দেয়া হয় আদালতে।আসামি গ্রেফতার হলে পুলিশ প্রতিবেদন সহ আসামি কে আদালতে হাজির করা হয় শুরু হয় আইনি লড়াই। এখান থেকে শুরু হয় ঘাটে ঘাটে টাকা দেয়ার মেলা। চলতে থাকে বছরের পর বছর ধরে। মুলত মামলার নথি দেখা হাজিরা দেখা ওকালত নামা সহ কর,জামিন নামা দেয়া, মামলা লিস্টে আনা,শুনানি করা মামলার নকল তোলা সহ মামলা সংক্রান্ত যেকোনো সেবায় বখশিশের পরিমাণ কখনো ১০০টাকা আবার কখনো দুই হাজার টাকা ও ছাড়িয়ে যায়।
এতে নিন্ম আদালতে বিচার প্রার্থীরা পদে পদে চরম হয়রানির ও ভোগান্তির শিকার হয় যেন দেখার কেউ নেই। যুগের পর যুগ বকশিস ব্যানিজ্যে আটকে আছেন বিচার প্রার্থীরা বকশিস ছাড়া মেলে না সেবা। মামলার ফাইলও নড়েনা ফলে বাধ্য হয়ে ও গুনতে হচ্ছে কাড়ি কাড়ি টাকা এতে অতিরিক্ত মামলা ব্যায়ে নিঃস্থ হয়ে যায় অনেকে কেউ কেউ মামলা চালাতে গিয়ে বিক্রি করেছেন জমি ও সর্বশেষ সম্ভল বসতভিটা তবুও সহসা নিস্তার মিলছে না খরচাপাতি ব্যানিজ থেকে। তবে বিচার প্রার্থীরা নিঃস্ব হলেও অর্থ বিত্তে ফুলে ফেঁপে উঠছে আদালত কেন্দ্রীক পেশাজীবীদের শ্রেণি, কেউ কেউ গড়ে তুলে বিলাসবহুল স্বর্ণ মহল বাড়ি গাড়ি কোটি কোটি টাকা।
সম্পাদক ও প্রকাশক এসএম পারভেজ
মোবাইল: +8801716159137
Mail: [email protected]