মোঃ পলাশ হোসেন আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিঃ
আতর গাছের বৈশিষ্ট্য। মালয়েশিয়া সেলেংঙ্গার ডিস্ট্রিক কলাম পানচিং চুঙ্গাইচু্ পাহাড়ে অঞ্চলে এই আতর গাছ অবস্থিত। এই আতর গাছ লম্বায় প্রায় ১৫ থেকে ৪০ মিটার পর্যন্ত বড় হয়ে থাকে। ব্যারের সাইজ ০.৬ থেকে২.৫০ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। আতর গাছের ফুল দেখতে সাদা এবং ফল দেখতে ট্যাবলেট এর মত হয়ে থাকে। এই গাছকে ক্ষত করে কেমিক্যাল দিয়ে এক থেকে দুই বছর পর্যন্ত প্যারাক ঢুকিয়ে রাখতে হয়। এবং এভাবে পাঁচ থেকে দশ বছর পর্যন্ত জমিতে চর্চা করার পরে আতরের উপযোগী গাছ হয়। তার পরে গাছকে ছোট খন্ড খন্ড করে কেটে ফেলতে হয়। এবং গাছের ভিতরে কালো অংশটুকু নিয়ে মেশিনে ভাঙ্গাতে হয়। এরপরে এক থেকে দুই মাস ডামের পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হয়। এবং স্টিলের চেম্বারের মাধ্যমে অনবরত জাল দেওয়া হয় ও স্টিল ললের মাধ্যমে ফোটায় ফোটায় সুগন্ধিতো আতর এই ভাবে তৈরি হয়। দিয়ে এই রপ্তানি করে বাজারজাত করা হয়। যেমন সিঙ্গাপুর সৌদিআরব আরো বিভিন্ন দেশে। আতরের মূল্য প্রতি কেজি ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা বিক্রয় হয়ে থাকে। এই আতর দুই প্রকার হয়। এক হল প্রকৃতিক দুই হল ন্যাচারাল এছাড়া আতর গাছ দেখার জন্য কর্মরত দায়িত্ব হিসেবে আছেন বাংলাদেশর এক নাগরিক পিন্টু রহমান। আতর গাছ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন যে আতর গাছ হল একটি লাভজনক গাছ। পৃথিবীতে যত গাছ আছে এই গাছের মধ্যে সর্বোচ্চ দামি গাছ হলো আতর গাছ। অনেক মানুষের ধারণা নেই কারণ হচ্ছে এই আতর গাছের থেকে এক কেজি আতর রপ্তানি করলে মূল্য দাঁড়ায় ছয় লক্ষ টাকা। তাহলে ৩থেকে ৪ কেজি আতর রপ্তানি করলে। এর মূল্য হয়ে দাঁড়ায়১৮ থেকে ২৪ লক্ষ টাকা। তাই বলেন যে আপনারা দোয়া করবেন আমি যে ভাবে আমার মালিকের আতর গাছ দেখাশোনা করি সে ভাবে দেখাশোনা করতে পারি। এবং প্রতিটি গাছ থেকে সফলতা পাচ্ছি। এভাবে যেন সফলতা অর্জন করে। মালিকের কাছে কর্মরত থাকতে পারি ।
সম্পাদক ও প্রকাশক এসএম পারভেজ
ফ: +8801716159137
Mail: [email protected]